Free Ration – কবে থেকে চালু হচ্ছে এই নতুন নিয়ম, জানুন বিস্তারিত।
রেশন ব্যবস্থার মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন রাজ্য তথা দেশবাসী। আর অতিমারী পরিস্থিতির সময় থেকেই Free Ration তথা বিনামূল্যে রেশনের মাধ্যমে কোটি কোটি মানুষ কাজ হারিয়েও বেঁচে থাকার রসদ পেয়েছিলেন। কত দরিদ্র থেকে নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার এই রেশন মাধ্যমে পাওয়া খাদ্য দ্রব্য দিয়ে পেট চালায়।
কিন্ত এখন দেখা যায় আসল দরিদ্ররা রেশন (Free Ration) ঠিক মতন পায়না। কিছু উচ্চবিত্ত ব্যক্তি আছে যারা একজনের রেশন অন্যায় ভাবে নিয়ে নিচ্ছে। অনেকে দুবার করেও রেশন পাচ্ছে। কেন্দ্রের কাছে এই দুর্নীতির কথা যেতেই তিনি কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন।
রেশন কার্ড করার সময় চোখের মণি। স্ক্যান, আঙ্গুলের ছাপ, মুখের ছবি প্রভৃতি লগেছিল। কিন্ত তারপরেও কিছু দুর্নীতির জন্য আঁধার কার্ডের সাথে রেশন কার্ড লিংক করানোর কথা বলেছিল কেন্দ্র। কিন্ত এরপরেও দেখা যাচ্ছে রেশনে একজনের দ্রব্য অন্যজন নিয়ে যাচ্ছে। এমন কারচুপি ঠেকাতে এবার হাতের আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে রেশন তোলা বন্ধ হতে চলেছে। চোখের মণি স্ক্যান করে যার চোখ মিলবে সেই রেশন পাবে।
এতদিন আঙ্গুলের ছাপ নেওয়া হতো। যিনি রেশন তুলতে এসেছেন তার আঙ্গুলের ছাপ মিললেই তাকে রেশন দেওয়া হতো। কিন্ত অনেকসময় দেখা যেত আসল রেশন গ্রাহকের আঙ্গুলের ছাপ মিলছেনা। তাই প্রকৃত রেশন কার্ড হোল্ডার রেশন পাওয়া থেকে বঞ্চিত হতো। এরপর আঁধার ও রেশন কার্ডের লিংকের পর যে নাম্বার দিয়ে লিংক করানো হয়েছিল সেই নাম্বারে একটা OTP আসতো।
এবার থেকে ট্রেনের মধ্যে ধূমপান করলেই থেমে যাবে ট্রেন, নয়া প্রযুক্তি চালু করলো ভারতীয় রেল।
পরপর তিনবার OTP পাঠানোর পর পাসওয়ার্ড না খুললে আঁধার কার্ডের মাধ্যমে রেশন দেওয়া হয়। কিন্ত এইসব কোনকিছুতেই লাভ হলনা। আর তাই সব ঝামেলা থেকে মুক্তির জন্য আঙ্গুলের ছাপ, পাসওয়ার্ড সব কিছুর বদলে চোখের মণির স্ক্যান করা হবে। যার মণির স্ক্যান মিলবে তাকে রেশন দেওয়া হবে।
অর্থাৎ রেশন দুর্নীতি আটকাতে এবার থেকে চোখের মনি এর স্ক্যান হবে। যার ফলে যার রেশন কার্ড তাকে ছাড়া Free Ration তথা রেশন সামগ্রী দেওয়া যাবে না। এই বিষয়ে আপনার মতামত নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
আর নিয়মিত আপডেট পেতে বাংলার চোখ ফলো করুন।