PM Kisan Mandhan Yojana
কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যের কৃষকদের জন্য কৃষি নিধন যোজনার (Mandhan Yojana)মাধ্যমে বাংলার কৃষকদের অনেকটাই আর্থিক সহায়তা দান করেছেন। এছাড়া 2019 সালে কৃষাণ মানধণ যোজনা (Mandhan Yojana) নিয়ে এসেছিলেন। যাতে বার্ধক্য কালীন অবস্থায় কৃষকরা বিশেষ সুবিধা পেতে পারেন। তেমনি প্রবীণ কৃষকদের কথা চিন্তা করে কিছু নতুন ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন মোদী সরকার। প্রধান মন্ত্রীর নতুন এই স্কিমে প্রবীণ কৃষকরা মাসে 3000 টাকা করে পাবেন। আবেদন পদ্ধতি জেনে নিন।
- প্রকল্পের উদ্দেশ্য
- আর্থিক অনুদানের পরিমাণ
- আবেদনের বয়সসীমা
- আবেদন পদ্ধতি
প্রকল্পের উদ্দেশ্য
প্রথমে প্রতি মাসে 100 টাকা করে রাখতে হবে কৃষকদের একটি আর্থিক তহবিলে। কেন্দ্রীয় সরকার এই টাকা জীবন বিমা কর্পোরেশন দ্বারা পরিচালিত একটি পেনশন তহবিলে জমা করে। বর্তমানে 19,47,588 জন কৃষক প্রধানমন্ত্রী কিষাণ মানধন যোজনা তথা PM Kisan Mandhan Yojana সাথে অন্তর্ভুক্ত আছেন। এই Mandhan Yojana প্রকল্পের উদ্দেশ্য হলো একটাই যাতে বয়সকালে যখন কাজ করার ক্ষমতা থাকবেনা তখন কৃষকরা যেন তাদের নুন্যতম চাহিদাগুলো পূরণ করতে পারে এই অর্থের মাধ্যমে।
আর্থিক অনুদানের পরিমাণ
এই প্রধানমন্ত্রী কিষাণ মানধন যোজনা তথা PM Kisan Mandhan Yojana প্রকল্পে প্রতি মাসে 3000 টাকা দেওয়া হবে। অর্থাৎ পেনশন যেমন হয় তেমনি কৃষকরা বার্ধক্য বয়সে বাড়িতে বসেই এই আর্থিক অনুদান পাবেন। এমনকি কোনও কৃষকের মৃত্যু হলে স্ত্রী পারিবারিক পেনশন হিসাবে এই প্রকল্পের 50 শতাংশ পাবেন।
আবেদনের বয়সসীমা
এই প্রধানমন্ত্রী কিষাণ মানধন যোজনা তথা PM Kisan Mandhan Yojana প্রকল্পে আবেদন করতে হলে বয়স হতে হবে 18 থেকে 40 বছরের মধ্যে। 60 বছর বা তার বেশি বয়সী কৃষকরা এই প্রকল্পে আবেদন করতে পারবেন।
রাজ্য সরকারের নতুন প্রকল্প। বাংলার মহিলারা প্রতিমাসে পাবে 9000 টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
এই প্রধানমন্ত্রী কিষাণ মানধন যোজনা তথা PM Kisan Mandhan Yojana প্রকল্পে আবেদন করার জন্য নিম্ন লিখিত পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
1) সবার প্রথমে কৃষকদের বাড়ির কাছের কমন সার্ভিস সেন্টারে যেতে হবে (Mandhan Yojana).
2) আবেদনকারীর যে ডকুমেন্টগুলো লাগবে সেগুলো হলো – একটি আধার কার্ড এবং IFSC কোড সহ সেভিংস ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর।
3) অনলাইনে নাম নথিভুক্ত করতে হবে। গ্রাম পঞ্চায়েতের অফিস থেকে নাম নথিভূক্ত করা যাবে। যার মধ্যে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের বিস্তারিত বিবরণ, মোবাইল নম্বর এবং ইমেল এর ঠিকানা দিতে হবে।
4) গ্রাহকের বয়সের উপর ভিত্তি করে মাসিক টাকার পরিমাণ নির্ধারণ করা হবে।
5) গ্রাহক গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে প্রথমে নগদে সাবস্ক্রিপশনের পরিমাণ দেয়। যেটা জমা নেওয়া হবে সেই অর্থ।
6) তারপর একটি আপনার নাম সহ অটো ডেবিট ম্যান্ডেট ফর্মটি প্রিন্ট করা হয়। এখানে গ্রাহকের স্বাক্ষর আপলোডের জন্য VLE স্ক্যান করা হয়।
7) শেষে আপনি শেষ পর্বে একটি অনন্য কিষাণ পেনশন অ্যাকাউন্ট নম্বর (KPAN) ও একটি প্রিন্টেড কিষাণ কার্ড পাবেন।
প্রকাশ হলো প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার নামের তালিকা! কে কে টাকা পাবে? এইভাবে দেখে নিন লিস্ট।
এমনই আরও গুরুত্বপূর্ণ খবরের আপডেট পেতে নিয়মিত ফলো করুন আমাদের পেজ। নিত্য নতুন খবর তুলে ধরবো আপনাদের সামনে।
Written by Shampa Debnath.